সো আমরা জানি, আমাদের মন এবং শরীর একটার সাথে আরেকটা ডিপলী কানেক্টেড । আমাদের মন বা মস্তিষ্ক নার্ভাস সিস্টেম বা স্নায়ুতন্ত্রের সাহায্যে আমাদের শরীরের সাথে যুক্ত থাকে । আর এই নার্ভাস সিস্টেমের একটা নার্ভ হয়লো ‘Vagus Nerve’ তো, এই নার্ভ টাকে কন্ট্রোল করে কিভাবে আপনি আপনার মনকে যেকোনো অবস্থাতে শান্ত রাখতে পারেন এবং রিল্যাক্স ফিল করতে পারেন সেইটা নিয়াই আজেকের এই হাবিজাবি লেখা…(আই...
হঠাৎ কোনো কিছুতেই ভাল্লাগেনা, কি করা যায়?
এন্ড ইয়েস এইটা এখনকার জেনারেশনে খুবই কমন একটা ব্যাপার, যদিও সাইকোলজির ভাষায় এটাকে Emotional Disturbance Disorder বলে । এই সময় মানুষের মাঝে ভয়, ডিপ্রেসন, দ্রুত ভুলে যাওয়া, মন-মেজাজ প্রায়ই খারাপ থাকা, এছাড়া নতুন কিছু শিখতে মনোযোগ না পাওয়ার সমস্যাও দেখা যায় । তাছাড়া আরেকটা রুট কারন হতে পারে সেইটা হলো নিজের ফিউচার গোল সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারনা না থাকা, লাইক এই পড়াশোনা আমি ক্যান করতেছি? করে...
এই ৩ টা জিনিস আপনার মাঝে থাকলে এখনি ত্যাগ করেন..!
কয়েকটা জিনিস আমার কাছে একেবারেই পছন্দ না! এইগুলা আমার লাইফের ফ্রেন্ডস, ফ্যামিলি, গার্লফ্রেন্ড, বউ, সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য! আমি মনে করি, নূন্যতম এই সেন্স গুলা না থাকলে আপনি আমার কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন! ১) পারফেক্ট টাইমিং রুল না মানা : মনে করেন আপনার সাথে আমার আজ দেখা করার কথা, বা একটা মিটিং এ বসা । আপনি বললেন আজ ৩টায় দেখা করতেছি, সো ঐ ৩টায় আপনার জন্য কিন্তু সময় রাখলাম আমি, রাইট? আপনি...
মানুষের রুপ দুইটা, একটা আমরা দেখি, আরেকটা?
একটা মানুষের বেসিক্যালি দুইটা চরিত্র থাকে ১) একটা সে নিজে দেখে, ২) মানুষ যেইটা দেখে । আর এই পৃথিবীতে মানুষ কে জাজ করা হয় ২ নাম্বার টা দিয়ে । কারন, এক নাম্বার টা দেখার যন্ত্র এই পৃথিবীতে এখনো আবিষ্কার হয়নাই সো, এইটা নরমাল । তো মনে করেন আপনি কিছু জানেন মাগার সেইটা ২ নাম্বার টায় ট্রান্সফার করা নাই, সো আপনারে কেউ সেইটার জন্য গুনায় ধরবেনা । তো, এরজন্য আপনাকে সেইটা আপনার ১ নাম্বার (আপনি...
প্রেম-পিরিতি করেন ভালো কথা, এইটা কইরেন না!
ভাইরে ভাই, আপনি কেমনে একটা মাইনসের জীবন নিয়া খেলতে পারেন? আমি অনেক ছেলে-মেয়ের মাঝে এই জীবন নিয়া খেলাখেলি জিনিস টা দেখেছি । স্পেশালি, এই প্রেম ভালোবাসার চ্যাপ্টার নিয়া । আপনি একজন কে ভালোবাসেন! সে জানে, আপনি তাকে আসলেই ভালোবাসেন । কিন্তু ভাই, ভালোবাসার মুখোশের আড়ালে আপনি যে এসব করছেন, এটা কি ঠিক বলেন? আপনার উচিত তারে কেয়ার করা, তার সকল প্রবলেম কে নিজের মাঝে নিয়া সমাধান করা, তাকে ভালোবেসে...
মাইন্ডসেট এবং ফোকাসিং পাওয়ার ..🧠
আমরা সবাই অজুহাত দেখানো পছন্দ করি । কোনো একটা কাজ যেটা আমরা পারবো, কিন্তু তবুও আমরা পরিশ্রমের ভয়ে সেটা চেষ্টা না করে অজুহাত দেখাতে পছন্দ করি । সহজ একটা উদাহরণ দেই, যেমন : আজকে সকাল ৬টায় আপনি এক্সারসাইজ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আপনার ঘুম ভাঙল ৮টায় । এবং আপনি বলছেন, আজকে সকালে অনেক ঘুমে ধরছিল তাই আর উঠতে পারিনি 🙂 এখানে মূলত আপনি অলসতা করে অজুহাত দেখাচ্ছেন । কারন আপনি আপনার ব্রেইন কে যা সিগনাল...
মারাত্মক কিছু বাজে অভ্যাস যা আপনার পারসোনালিটি কে খারাপ করছে!
ম্যান এবং বয় শব্দ দুইটা শুনতে কিছুটা এক মনে হলেও, লিটারেলি দুইটা ভিন্ন জিনিস । ম্যান হইল পুরুষ শব্দের পরিপূর্ণ রুপ বা ভাব, আরেকদিকে বয় হইলো অপরিপূর্ণ, বাট দ্যা ওয়ে টু বি এ ম্যান । একজন পুরুষের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো তার পারসোনালিটি । তারে দেইখাই বোঝা যাইবো সে পুরুষ নাকি বালক । সে কিভাবে হাটে, কিভাবে কথা কয়, কিভাবে রিয়েক্ট করে, সিচুয়েশন কিভাবে হ্যান্ডেল করে এসব দেইখাই তারে জাজ করা পজিবল...
ইনগ্রেডিয়েন্টস দেখে পন্য কিনুন, ব্র্যান্ড নয়!
মানুষের শরীরের সবচেয়ে সেনসেটিভ পার্টের অন্যতম দুইটি হচ্ছে: মুখমন্ডল এবং চুল । একটা মানুষের দিকে তাকানোর সময় আমাদের চোখ এই দুইটি জিনিসকেই সর্বপ্রথম আকর্ষন করে.. কিন্তু ইদানীং আমরা নিজের অজান্তেই এমন কিছু ভুল করে যাচ্ছি, যার কারনে আমাদের এই পার্ট গুলো লং টার্ম এর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশংকায় থাকছে… কিভাবে? এর উত্তর টা একদম সহজ, কিন্তু মানা কঠিন । আমাদের চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য...
তার পেছনে সময় দেওয়া বন্ধ করুন, সে নিজেই আপনার কাছে ছুটে আসবে!
নিজেকে এত সস্তা করছেন ক্যান রে ভাই? এইযে সারাক্ষণ তার পেছনে ঘোরাঘুরি, হুদাই একের পর এক মেসেজ দিয়ে যাচ্ছেন….. বাট নো রেসপন্স.. আপনি কি মনে করেন, তার পেছনে ঘোরাঘুরি, মেসেজিং এসব দেখে সে খুশি হয়েই ইগনোর করে? না না, সেই মানুষটা আপনার মেসেজের জন্য বিন্দুমাত্র ওয়েট করেনা, আপনার উপস্থিতিতে তার মুখে হাসি ফুটে না…. তার ভালোলাগার মানুষ আছে, তাকে বোঝার অন্য মানুষ আছে, তাকে কেয়ার করার অন্য...
সুইসাইড = বিগেস্ট লস প্রজেক্ট!
ঘুম থাইকা উইঠাই চোখে পড়ল একটা নিউজ । নেত্রকোনার একটা পোলা! স্বপ্ন ছিল, প্রেম ছিল, একটা জীবন ছিল; সব ছিল। কিন্তু ময়মনসিংহের এক ছাত্রাবাসের রুমে গিয়ে শেষমেশ দড়িটা গলায় পরাইলো। কারন? একটা মাইয়া, যেই মাইয়ারে সে নিজের দুনিয়া মনে করতো। মেয়েটা জামালপুরের আশেক মাহমুদ কলেজে পড়ে। সম্পর্কটা হইছিল ভালোই, মধুর মতো মিষ্টি। কিন্তু সমস্যা হইলো, মেয়ের পরিবার রাজি ছিল না। তারা চায় নাই এই পোলার সাথে...