এন্ড ইয়েস এইটা এখনকার জেনারেশনে খুবই কমন একটা ব্যাপার, যদিও সাইকোলজির ভাষায় এটাকে Emotional Disturbance Disorder বলে । এই সময় মানুষের মাঝে ভয়, ডিপ্রেসন, দ্রুত ভুলে যাওয়া, মন-মেজাজ প্রায়ই খারাপ থাকা, এছাড়া নতুন কিছু শিখতে মনোযোগ না পাওয়ার সমস্যাও দেখা যায় ।
তাছাড়া আরেকটা রুট কারন হতে পারে সেইটা হলো নিজের ফিউচার গোল সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারনা না থাকা, লাইক এই পড়াশোনা আমি ক্যান করতেছি? করে কি হবে? না করলে কি ক্ষতি হবে? এসব সম্পর্কে ক্লিয়ার আইডিয়া না থাকা ।
সব বুঝলাম তাহসান ভাই, বাট এইটা থাইকা মুক্তি পাওয়ার উপায় কী?
উপায় টা খুবই ছোট্ট, বাট যার এই প্রবলেম তার কাছে এইটা বড়ই কঠিন হতে পারে । প্রথমত নিজের শারীরিক এবং মানসিক বিষয়টা গুরুত্ব দেন, আমাদের শরীর এবং মন দুইটার সাথে ডিপলি কানেক্টেড । উদাহরণ হতে পারে: আপনি আজকে সকালে আপনার প্রিয় খাবার টি খেয়েছেন, এতে প্রথমেই আপনার মন টা খুশি হবে ডোপামিন ইফেক্ট এর কারনে, আর বললাম ই মনের সাথে শরীর কানেক্টেড সো, শরীর ও আপনার এনার্জিতে ভরপুর লাগবে, হোক বা সেটা ফাষ্ট ফুড, হোক বা রুটি ।
সো হেলথ প্রথমে, নিজের ভালো লাগার জন্য যা করতে ইচ্ছা করে করেন কয়েকদিন, বাইরের আবহাওয়ায় মাঝেমাঝে ঘুরতে যান, প্রকৃতি দেখেন, ফ্রেন্ডদের সাথে মন খুলে কথা বলেন, ভালো খাবার খান, নিজের পছন্দের কেনা কাটা করেন, আই মিন আপনার ভালো লাগার কাজগুলো করেন ( এভাবে আস্তে আস্তে আপনার ভিতরে সজীবতা ফিরে আসবে, আপনি আবার নতুনভাবে মোটিভেশন পাবেন নিজের ভিতরে) তারপর নিজের গোল সেট করে সেটার জন্য কাজ করেন, ভালো মার্ক/সার্টিফিকেট পেতে পাইলে পড়াশোনা করেন, যেই বিষয়ে এক্সপার্ট হতে চান হতে চান সেই বিষয়ে প্রতিদিন নূন্যতম ৩০ মিনিট পড়েন, ব্যাস চাপ নেওয়ার কিছু নেই, ইউ ক্যান ।
মানুষ পারেনা এমন কিছু নেই, তুমি মানুষ, সৃষ্টির সেরা, ইউ ক্যান এভরিথিং,
একাকিত্ব আমাদের দুর্বল করে দেয়, কিন্তু একা থাকা আমাদের অনেক কিছু শিখিয়ে দেয়!
– তাহসান সুমন